সামনে সম্ভবত খুব খারাপ সময় আসবে মিয়ানমারের গৃহ যুদ্ধে। উদ্বাস্তুদের ঢ্ল নামবে। নিশ্চয়ই ভারত সে আশংকা করছে দেখে তার আর মিয়ানমার সীমান্তে কাটাতারের বেড়া দিচ্ছে। যেন একটা বার্মীজ ও ফাক ফোক দিয়ে ঢুকতে না পারে।
মায়ানমার বাংলাদেশের এমন কোন পেয়ারের দেশ না যে, তাদের ঢোকার জন্য আমাদের সীমান্ত ওপেন রাখতে হবে। অল রেডি ১৩/১৪ লাখ রোহিঙ্গা এদেশে ডাম্পিং হয়েছে, যাদের আর ফেরত পাঠানো যাবে না। এখনি সুবর্ন সময় ছিল ফেরত পাঠানোর কিছু অস্ত্র দিয়ে, সেক্ষেত্রে বাংলাদেশী পেত বন্ধুসুলভ আরাকান। অথচ কি দেখতে পাচ্ছি। শত শত সৈন্য এদেশে নিরাপদ আশ্রয় নিচ্ছে।
যে মিয়ানমার আর্মির পুশ ইনে এদেশে বিরাট আকারের মানব বোজা তৈরি হয়েছে, তাদের যখন বিদ্রোহীরা পিটান শুরু করছে আমরা আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে উনাদের নিরাপত্তা দিচ্ছি। সামনে হয়ত বাস্তহারা আরো আসবে, আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে (চাপে) তাদের ও আশ্রয় দেব। অথচ ইন্ডিয়া তার বর্ডার বন্ধ করে দিয়েছে।
এই মিয়ানমার আর্মির যুদ্ধ বিমান ৩ দিনে ১৭ বার বাংলাদেশের আকাশ সীমা লঙ্গন করেছিল। তখন কোন আইন ছিল না। আর কত ডাম্পিং জোনে পরিনত হব আমরা। অল রেডি ভাগাড়ে আছি।
লেখকঃ রেজাওনুল হক শোভন, প্যাট্রিওলজিষ্ট ও গবেষক।