টাকা পাচারকারী সুবিধাভোগী দুর্নীতিবাজ মাফিয়া চক্র ছাড়া দেশের ৯৫ ভাগ মানুষ শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন অবৈধ সরকারের বিপক্ষে: তারেক রহমান

0
55
সুপ্রিয় সাংবাদিক ভাই ও বোনেরা,
আসসালামু আলাইকুম। সবাইকে জানাচ্ছি আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা।
গত ৭ জানুয়ারি গনবর্জিত ডামি নির্বাচনের পর দেশ এক গভীর সংকটে পতিত হয়েছে। চিহ্নিত কতিপয় পুলিশ, আমলা, আর সরকারী দলের টাকা পাচারকারী সুবিধাভোগী দুর্নীতিবাজ মাফিয়া চক্র ছাড়া দেশের ৯৫ ভাগ মানুষ শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন অবৈধ সরকারের বিপক্ষে। চর দখলের মতো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর বন্দুকের নলের মুখে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে জনগণকে ক্রীতদাসে পরিণত করার চক্রান্ত চলছে। আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসররা ব্যতিত প্রতিটি মানুষ আজ নিরাপত্তাহীন শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি অতিক্রম করছে। মানুষের জান—মাল ও জীবন—জীবিকার কোন নিরাপত্তা নেই। নারী—শিশু নির্যাতন ভয়ানক আকার ধারণ করেছে। নতজানু সরকারের কারণে দেশের স্বাধীনতা—সার্বভৌমত্ব এখন হুমকির মুখে পড়েছে। এই অবস্থায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থেকে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমান।
আজ রবিবার লন্ডন থেকে প্রদত্ত ভার্চুয়াল বক্তব্যে দেশবাসীর প্রতি উদাত্ত আহবান জানিয়ে তারেক রহমান বলেছেন, সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকুন। আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকলে পাঁচ বছর নয়, হতে পারে পাঁচ মাসেই ফ্যাসিবাদ মুক্ত হবে বাংলাদেশ। আমাদের ভুলে গেলে চলবেনা, স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে আমরা মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার পরই, কেবল আমাদের পক্ষে দেশ বিদেশের সমর্থন এসেছিলো। এরপর যুদ্ধ করেই আমরা স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জন করেছি। এবারের লড়াই দেশ এবং জনগণের স্বাধীনতা রক্ষায় লড়াই। এ লড়াইয়ে বিজয় ছিনিয়ে আনতে আমাদেরকেই আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। কারণ আজ গণতন্ত্রকামী প্রতিটি নাগরিকের স্লোগান—‘আমার অধিকার আমার দেশ—টেইক ব্যাক বাংলাদেশ’। গণতন্ত্রের বিজয় হবেই হবে ইনশাআল্লাহ।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ডামি সরকারের লাগামহীন দুর্নীতি লুটপাট আর টাকা পাচারের কারণে দেশে অর্থনৈতিক সংকট তীব্র হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো প্রায় দেউলিয়া। একদিকে ডলার সংকট অন্যদিকে তারল্য সংকটে বিপর্যয়ে পড়েছে ব্যাংকিং খাত। আওয়ামী দুর্নীতিবাজ চক্র দেশে—বিদেশে সম্পদের পাহাড় গড়ে তুললেও অর্ধাহারে অনাহারে সারাদেশের অধিকাংশ মানুষ। কয়েকদিন পরেই পবিত্র রমজান। অথচ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়েই চলছে। এরপর এখন আবার গ্যাস—বিদ্যুতের দাম বাড়ানো যেন মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা। অথচ কুইক রেন্টালের নামে দুর্নীতিবাজ হাসিনার লোকজন দেশ থেকে লাখ লাখ কোটি টাকা লুট করে বিদেশে পাচার করে দিয়েছে।
তিনি বলেছেন, জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ৭ জানুয়ারির ডামি নির্বাচন বর্জন করেছে। সুতরাং দেশে এখন জনগণের প্রতিনিধিত্বশীল কোনো সরকার নেই। দেশ—বিদেশে বর্তমান সরকারের পরিচয় ‘ডামি সরকার’। প্রশাসন, সিভিল সোসাইটি কিংবা বিভিন্ন শ্রেণী—পেশার যারা দেশের সংকট মোকাবেলায় যাদের কার্যকর ভূমিকা রাখার সুযোগ রয়েছে, ‘ডামি সরকার’ তাদেরকে অতিরিক্ত সুবিধা, প্রলোভন কিংবা ভয় দেখিয়ে নিয়ন্ত্রণ করছে। অপরদিকে আওয়ামী দুর্নীতিবাজ চক্র ছাড়া কৃষক শ্রমিক, নিম্ন মধ্যবিত্ত এমনকি অনেক মধ্যবিত্ত কিংবা স্বল্প আয়ের মানুষ অর্থাৎ দেশের প্রতিটি শ্রেণী পেশার মানুষই এখন সংকটে। সুতরাং, বর্তমানে দেশে চলমান যে সংকট এই সংকট বিএনপি কিংবা গণতন্ত্রের পক্ষের দলগুলোর একার সংকট নয়। অধিকাংশ সংবাদপত্র কিংবা গণমাধ্যমের মালিকানা মাফিয়া চক্রের দখলে থাকায় জনগণের সংকট—দুঃখ—দুর্দশার বাস্তব চিত্র সংবাদপত্রে প্রতিফলিত হচ্ছেনা। হাতে গোনা কিছু সাংবাদিক সম্পাদক সরকারের পদলেহন করছে বটে তবে দেশের অন্য সকল পেশার মানুষের মতোই ঘর সংসার পরিচালনায় অধিকাংশ সাংবাদিক কিংবা গণমাধ্যম কর্মীদেরকেও হিমশিম খেতে হচ্ছে।
এমন পরিস্থিতিতে দেশ বাঁচাতে মানুষ বাঁচাতে সারাদেশে বিএনপির নেতাকর্মী শুভার্থী সমর্থকগণ শত জুলুম নির্যাতন মোকাবেলা করেও বছরের পর বছর ধরে আন্দোলন সংগ্রাম অব্যাহত রেখেছে। আরো জুলুম নিপীড়ণ চললেও দেশ এবং জনগণের স্বাধীনতা রক্ষায় স্বাধীনতার ঘোষকের দল বিএনপি কখনোই পিছপা হবেনা। রাজপথ ছাড়বেনা।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আজ ২৫ ফেব্রুয়ারী বাংলাদেশের ইতিহাসের বর্বরোচিত সেনা হত্যাযজ্ঞের দিনের কথা তুলে ধরে বলেন, ২০০৯ সালের ২৫ এবং ২৬ ফেব্রুয়ারী খোদ রাজধানীতে বিডিআর পিলখানায় ঘটে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় ঠাণ্ডামাথায় সুপরিকল্পতভাবে বিডিআর বিদ্রোহের নামে ৫৭ জন চৌকষ সেনা কর্মকর্তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল। মাত্র একদিনে এতো সংখ্যক সেনা কর্মকর্তা হত্যার নজির বিশ্বের আর কোথাও কোন দেশে নেই। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসেও এতসংখ্যক সেনা কর্মকর্তাকে প্রাণ দিতে হয়নি। ইতোমধ্যে ১৫ বছর পার হয়ে গেলেও এমন বর্বরোচিত ঘটনার আজ পর্যন্ত বিচার সম্পন্ন হয়নি। বরং বিডিআর বিদ্রোহের নামে পিলখানায় সেনা হত্যাযজ্ঞের দায়ে যাদের কারাগারে থাকার কথা ছিল তারাই এখন অবৈধভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছে। অথচ বছরের পর বছর ধরে কারাগারে বিনাবিচারে মানবেতর জীবন যাপন করছে শত শত বিডিআর জওয়ান।
তারেক রহমান বলেন, ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন মানুষের বীভৎস হত্যাকাণ্ডের এই দিনটি অবশ্যই প্রতিবছর জাতীয় শোকদিবস হিসেবে পালিত হওয়া উচিত ছিল। প্রতি বছর যেভাবে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে ২১ ফেব্রুয়ারী পালিত হয়, উচিত ছিল দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব এবং মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখার শপথ নিয়ে একইভাবে যথাযথ রাষ্ট্রীয় গুরুত্ব সহকারে ২৫ ফেব্রুয়ারী দিনটিও পালন করা। অথচ সচেতনভাবেই গুরুত্বহীন আর অবহেলায় বাংলাদেশের ইতিহাসের ভয়াবহতম দিনটি প্রতিবছর প্রায় নীরবেই পার করে দেয়া হয়। বাংলাদেশের ইতিহাসের ভয়াবহ এই দিনটিকে কেন যথাযথ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছেনা ? সংশয়—সন্দেহ—রহস্য এখানেই।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, তথ্য প্রমাণে দেখা যায়, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারী সকালে বিডিআর পিলখানায় দরবার হলে সকাল ১০ টা ৪২ মিনিটের দিকে প্রথমেই বিডিআরের তৎকালীন ডিজি মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদকে গুলি করে হত্যা করা হয়। দরবার হলের ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি অঁাচ করতে পেরে মেজর জেনারেল শাকিল প্রায় ৯টা ৩২ মিনিটের সময় দরবার হল থেকেই সরাসরি তৎকালীন সেনা প্রধান মঈন ইউ আহমেদকে ফোন করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য চান। সেনা প্রধানকে ফোন করার ৫/৬ মিনিট পর মেজর জেনারেল শাকিল ৯টা ৩৮ মিনিটের দিকে শেখ হাসিনাকে ফোন করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য কামনা করেন। প্রশ্ন হলো, বিডিআরের ডিজি গুলিতে নিহত হওয়ার এক ঘন্টা আগে দেশের সেনা প্রধান এবং প্রধানমন্ত্রীকে বিডিআর পিলখানার ভয়ানক পরিস্থিতি জানানোর পরও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কেন কোনো উদ্যোগ নেয়া হয়নি ? বিডিআর পিলখানা থেকে সেনানিবাসের দূরত্ব খুব বেশি নয়। তারপরও কিভাবে একের পর এক ৫৭ জন চৌকষ সেনা কর্মকর্তা নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হলেন ? এটি প্রমাণ করে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপশক্তির ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই বিডিআর বিদ্রোহের নামে সেনা হত্যাযজ্ঞ ছিল অত্যন্ত সুপরিকল্পিত।
তিনি বলেন, সেনা হত্যাযজ্ঞের ঘটনাটি সরাসরি দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয়। অথচ সেনা হত্যাযজ্ঞের মতো স্পর্শকাতর এবং জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার তদন্ত নিয়েও আওয়ামী লীগ সরকার ইচ্ছেকৃতভাবেই চরম উদাসীনতার পরিচয় দিয়েছে। সেনা হত্যাযজ্ঞ মামলার তদন্ত আব্দুল কাহহার আকন্দ নামে এমন একজন বিতর্কিত ব্যক্তিকে দেয়া হয়েছিল, যিনি পুলিশের চাকুরী থেকে অবসর নেয়ার পর এমপি হওয়ার জন্য তার নিজের এলাকায় স্থানীয় আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হয়েছিলেন। ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে এমপি মনোনয়নও চেয়েছিলেন। পুলিশের চাকুরীতে পুনর্বহাল করে চিহ্নিত এই আওয়ামী লীগ নেতাকেই কেন সেনা হত্যাযজ্ঞের মতো এমন স্পর্শকাতর মামলার তদন্ত ভার দেয়া হলো? এরপর, গত ১৫ বছরেও সেনা হত্যাযজ্ঞের সুষ্ঠু তদন্ত এবং বিচার না হওয়ায় প্রমাণিত হয়েছে,বিশেষ খুনীবাহিনীকে আড়াল করার জন্যই বিশেষ উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগ নেতা কাহহার আকন্দকে সেনা হত্যাযজ্ঞ মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল।
সেনা হত্যাযজ্ঞ মামলার তদন্তের নামে আওয়ামী লীগ নেতা কাহহার আকন্দ শত শত বিডিআর জওয়ানকে নির্বিচারে গ্রেফতার করেছে। এরপর তদন্তের নামে চালিয়েছে অকথ্য নির্যাতন। কাহহার আকন্দের নির্মম নির্যাতনের শিকার অনেক পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, নির্যাতনের কারণে অর্ধশতাধিক বিডিআর সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। এমনকি, যারা বেঁচে থাকলে বিডিআর বিদ্রোহের প্রকৃত কারণ বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা ছিল এমন অনেককেই আব্দুল কাহহার আকন্দ পরিকল্পিতভাবে নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করেছে। আর সেনা হত্যাযজ্ঞের ১৫ বছর পরও বর্তমানে বিনা বিচারে শত শত বিডিআর জওয়ান কারাগারে মানবেতর জীবন যাপন করছে। ন্যায় বিচারের আশায় তাদের পরিবারগুলোর শত শত সদস্যের দিন কাটছে এক চরম হতাশা আর অনিশ্চয়তায়।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, সু’পরিকল্পিত সেনা হত্যাযজ্ঞের পর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি বাংলাদেশ। দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব এখন হুমকির সম্মুখীন। অস্তিত্ব সংকটে বাংলাদেশ। অরক্ষিত দেশের সীমান্ত। দেশটাকে নিয়ে ভাগবাটোয়ারার হাট বসেছে। ২০১৭ সালে থেকে আজ ২০২৪। এতো বছরেও বাংলাদেশে আশ্রিত ১৩ লক্ষ রোহিঙ্গার একজনকেও মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো যায়নি। অথচ গৃহযুদ্ধে লিপ্ত মিয়ানমার সামরিক জান্তার তিন শতাধিক সেনা কয়েকদিন আগে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়ার দু’ তিনদিন পরই তাদেরকে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে, মিয়ানমারের তিন শতাধিক সেনা ফেরত পাঠানো গেলেও গত ছয় বছরেও একজন রোহিঙ্গাকেও কেন মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো যায়নি। শেখ হাসিনার ক্ষমতালিপ্সার কারণে স্বাধীন বাংলাদেশ মনে হয় এখন ‘ব্যানানা রিপাবলিকে’ পরিণত হয়েছে। সীমান্তে একের পর বাংলাদেশী নাগরিক খুন হচ্ছে। এমনকি বিজিবি সদস্য হত্যা হলেও বাংলাদেশ প্রতিবাদ করার সাহস পর্যন্ত হারিয়ে ফেলেছে।
সাংবাদিক বন্ধুরা,
সাতক্ষীরা জেলাধীন শ্যামনগর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক জুলফিকার সিদ্দীককে গতকাল রাত আনুমানিক ১০:২০ মিনিটের সময় চালতেঘাটা বাজার থেকে সাদা পোশাকধারী আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোকেরা সাদা রংগের নোহা মাইক্রোবাসে মুখ বেঁধে তুলে নিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয় মেম্বার জাফর আলীসহ বাজারের দোকানদাররা বাঁধা দিলে তারা বলেন আমরা ডিবির লোক। এসময় উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক বর্তমান যুবলীগ নেতা হাফিজুর রহমান ও যুবলীগ নেতা উজ্জ্বল উপস্থিত ছিলেন। জুলফিকার সিদ্দীককে তুলে নেওয়ার ১০ মিনিট পর তার মোটরসাইকেলটি ছাত্রলীগ নেতা উজ্জ্বল নিয়ে যায়। পরবর্তীতে জুলফিকার সিদ্দীকির মা শ্যামনগর থানায় গিয়ে খোঁজ করলে ওসি আবুল কালাম আজাদ বলেন তাকে ডিবি তুলে নিয়ে গেছে। এখনো তার কোন সন্ধান পাওয়া যায়নি।
আমি অবিলম্বে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা জুলফিকার সিদ্দীককে জনসম্মুখে হাজির করে তার পরিবারের নিকট ফিরিয়ে দেয়ার জোর আহ্বান জানাচ্ছি।
আল্লাহ হাফেজ।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here